জানা গেছে, প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের তুলনায় তৃতীয় ধাপে কাঠামোতে আসছে বেশ পরিবর্তন। বাড়ানো হয়েছে ব্যয়। যে কারণে ঘরগুলো মজবুত ও দীর্ঘস্থায়ী হবে। এর আগে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ভূমিহীন ও গৃহহীনদের এরই মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে এক লাখ ১৭ হাজার ৩২৯টি ঘর দেওয়া হয়েছে। দুই শতাংশ জমির মালিকানাসহ সেমিপাকা ঘর করে দেওয়া হয়েছে তাদের। এর সঙ্গে রান্নাঘর ও টয়লেট ছিল। আঙিনায় হাঁস-মুরগি পালন ও শাক-সবজি চাষেরও জায়গা ছিল।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রকৌশলী শোয়াইব বিন আজাদ, বিআরডিবির চেয়ারম্যান মূনীর হোসেন মোড়ল, প্রকল্প কর্মকর্তা সাজেদা সরকার, কৃষি কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম প্রমুখ। #
Leave a Reply