স্টাফ রিপোর্টার: মহাকালের চেনাপথ ধরে প্রতিবছর বাইশে শ্রাবণ আসে। এই বাইশে শ্রাবণ বিশ্বব্যাপী রবী-ভক্তদের কাছে একটি শূন্য দিন। রবীন্দ্র কাব্যসাহিত্যের বিশাল একটি অংশে যে পরমার্থের সন্ধান করেছিলেন, সেই পরমার্থের সঙ্গে তিনি লীন হয়েছিলেন এদিন। ২২শে শ্রাবণ, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৮১তম প্রয়াণ দিবস পালিত হয়েছে। অন্বেষণ বিক্রমপুরের আয়োজনে শনিবার রাত ৮ টায় মুন্সীগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা ও সংগীতানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এতে অন্বেষণ বিক্রমপুরের সভাপতি মীর নাসিরউদ্দিন উজ্জ্বলের সভাপতিত্বে অন্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিউল ইসলাম হিরু, সরকারী হরগঙ্গা কলেজের সহযোগী অধ্যাপক রাসেল কবির, মুন্সীগঞ্জ সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি এড. সুজন হায়দার জনি, সাংস্কৃতিক সংগঠক অভিজিৎ দাস ববি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাবেক সভাপতি এড. শাহীন মো: আমানউল্লাহ, নাট্যকার ও সংগীত শিল্পী শিশির রহমান, নাট্যকার জাহাঙ্গীর আলম ঢালী, মুন্সীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি রাসেল মাহমুদ, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক সাব্বির হোসাইন জাকির, কবি যাকির সাঈদ, সাংস্কৃতিক জোটের সহ-সভাপতি ইমরান হোসেন মিঠু, সংগীত শিল্পী মো: মোস্তফা,শিক্ষক দীপক চক্রবতী, আলোর প্রতিমার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুর রহমান নাঈম, মুন্সীগঞ্জ সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুব আলম জয়, সাংগঠনিক সম্পাদক মো: আওলাদ হোসেন, অসিত চক্রবতী, শিল্পী মোখলেছা রহমান শান্তা, শিল্পী শারমিন রহমান অনন্যা, মো: শেখ শামীম, অন্বেষণ বিক্রমপুরের সদস্য মো: ইউসুফ শেখ, মো: শাওন সহ অন্যরা।
আলোচনায় বক্তারা বলেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাঙালির চেতনা ও মননের প্রধান প্রতিভূ। বাংলা সাহিত্যের প্রায় সব শাখায় রয়েছে তার অবাধ বিচরণ। তিনি আমাদের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংগীতস্রষ্টা, চিত্রকর, সমাজচিন্তক এবং দার্শনিক হিসাবেও বিখ্যাত। সর্বোপরি, বাঙালি জাতীয়তাবোধের প্রধান রূপকারও তিনি।
Leave a Reply